হাসান হৃদয়,, দৈনিক দক্ষিণের অপরাধ সংবাদ
গত কাল রাত্র ৩ঃ৩০ মিনিটের ঘটনা, একটি ছোট্ট বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়ে,অসুস্থ বাচ্চা
কে তাৎক্ষণিক তজুমদ্দিন ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে
জরুরী বিভাগে নিয়ে আসেন কিন্তু নাইট ডিউটিতে ডাক্তার থাকার কথা থাকলে ও তারা তখন ঘুমিয়ে ডিউটি করেন। পরে রোগীর সাথে থাকা লোক ডাক্তার কে,ঘুম থেকে ঢেকে উঠালেন
ডাক্তার রোগী দেখে হাসপাতালে ভর্তি করলো।
কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে
এত রাত্রে ওষুধের কোনো দোকান খোলা নেই।
হাসপাতালে রুগী সরকারি ঔষধ পাওয়ার কথা থাকলে তাও পাননি।
একটা ফার্মেসি দোকানের ব্যানার থেকে ফোন নম্বর নিয়ে দোকান্দার কে ফোন করে এনে ঔষধ নিতে হলো। কি হবে ৫০ শয্যা হাসপাতাল দিয়ে
যদি বিপদের সময় হাসপাতাল থেকে কোন ঔষধ পাওয়া না যায়।
বিষয়টি উপজেলা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
Leave a Reply