মোঃ আশরাফ ইকবাল পিকলু মাজমাদার
খুলনা বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান।
কুষ্টিয়া সদর উপজেলার পাটিকাবাড়ি ইউনিয়নের নাসির উদ্দিনের লেয়ার মুরগির ফার্মের,পচা গলা দুর্গন্ধ যুক্ত বর্জ্য আশে পাশের কৃষি জমি ও মৎস্য চাষীদের পুকুরে ছড়িয়ে পড়েছে শত শত বর্জ্য।
ফলে মাছ মারা যাচ্ছে পাশা পাশি কৃষি জমি হওয়ায় স্থানীয় কৃষকের পক্ষে জমিতে আবাদ করা সম্ভব হচ্ছে না।
নাসিরের অবৈধ লেয়ার ফার্ম টি শমূলে উচ্ছেদ ও ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন জানিয়েছেন কৃষক ও মৎস্য খামারিরা।
ক্ষতিগ্রস্ত মৎস্য চাষী ও কৃষকের পক্ষে
মোঃ আবুল হাসান মৃত : রাকিবউদ্দিন গ্রাম: পাটিকাবাড়ি, ডাকঘর: পাটিকাবাড়ি,থানা- ইবি,জেলা- কুষ্টিয়া, আমাদেরকে জানিয়েছেন
অবৈধ লেয়ার ফার্মের মালিক
মো: নাসির উদ্দিন বিশ্বাস,পিতা মৃত:কুদরত আলীবিশ্বাস, গ্রাম -পাইকপাড়া,থানা- আলমডাঙ্গা,জেলা -চুয়াডাঙ্গা।
২০২০ সালে বাস কাউন্টার সংলগ্নে জনবসতি এলাকায় ডিম থেকে কৃত্রিম উপায়ে মুরগির বাচ্চা ফোটানোর জন্য পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে অনুমোদন নিয়ে গড়ে তোলে,রাতা রাতি সরকার ও জনগণকে ধোঁকা দিয়ে বোকা বানিয়ে প্যারেন্ট ডিমের পরিবর্তে আনুমানিক ১ লক্ষ ৭৫ হাজার লেয়ার মুরগি তুলে উৎপাদন শুরু করেন।
উক্ত ফার্মটি প্রতিদিন ১৫ লক্ষ টাকার ডিম বাজার জাত করলেও সরকারকে ট্যাক্স ফাকি দিতে ফার্মের সামনে এ্যাডভান্স গোল্ডে এন্ড চিকেন লি: বাণিজ্যিক বোর্ড লাগিয়ে সরকারকে আয়কর ফাঁকি,সাথে জনগণকে শত শত টন বর্জ্য পচা গলা দুর্গন্ধের মাঝে নিমজিজত রেখেছেন নিজের অবৈধ ব্যবসা ৫ বছর ধরে চালিয়ে আসছেন।
এর আগেও আবেদন পরিবেশ অধিদপ্তর করলেও কোন সুরাহা না হওয়ায় মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়কে অবগত করলে তিনি তদন্তে একজন ম্যাজিস্ট্রেট ও উপ পরিচালক সাহেবকে এলাকাতে পাঠান।
তদন্ত কর্মকর্তাগণের রিপোর্টের ভিত্তিতে মননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয় ফার্মের মালিক নাসির উদ্দিন এর নামে চিঠি দেন। য়াহার কফি আবেদনে যুক্ত করা আছে।
ওই চিঠি ফার্মের মালিক কোন রূপ ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি, বরন আরো বেশি ক্ষতি করে চলেছে জনসাধারণ মানুষের উপরে।এবং এই ধরনের দুর্নীতির অভিযোগ করার কারণে আমাকে
বিভিন্ন সাইট থেকে হুমকি ধমকি সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
তবে আমি শেখ আবুল হাসান,দৈনিক দক্ষিণের অপরাধ সংবাদ পত্রিকার গণমাধ্যম কর্মী হামলা মামলা হুমকিতে ভয় পায় না।
Leave a Reply