হাফিজুর রহমান(যশোর)প্রতিনিধি
রাজনীতি, ব্যাবসাবা নেতৃত্ব-এই তিনটা পরিচয়ের বাইরেও আলহাজ্জ আবুল হোসেন আজাদ একজন মানুষ,যিনি মাটি ও মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেতনাকে নিজের জীবনের কেন্দ্রে স্থাপন করেছেন।তিনি শুধু একজন নেতা নন,তিনি একজন মানবিক যোদ্ধা।যার প্রতিটি পদক্ষেপে আছে গরিব দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটানোর চেষ্টা।সমাজের অবহেলিত মানুষের জন্য কিছু করার অদম্য তাড়না।
আলহাজ্জ আবুল হোসেন আজাদের শৈশব বেড়ে ওঠা শিক্ষা এবং জীবনের বাঁকেই ছিল শিখন আর প্রতিজ্ঞার গল্প।হইতো জীবনে সবসময় সহজ পথ পাননি কিন্তু কখনো অন্যায়য়ের সঙ্গে আপোষ করেননি তিনি।গরিব অসহায় মানুষের বিপদ আপদে সবসময় পাশে থেকেছেন।কারও সন্তান বা পিতা মাতা অসুস্থ হলে তিনি হাসপাতালে ছুটে গিয়ে তার চিকিৎসার খোঁজখবরসহ চিকিৎসার খরচ বহন করেছেন।কেউ মারা গেলে খবর শুনা মাত্র তিনি চলে গেছেন তার বাড়ি উপর,যখন তিনি ঢাকা বা দেশের বাইরে থাকেন তখন উনি তার নেতা কর্মীদের সাথে সাথে মৃত ব্যক্তির বাড়ি পাঠিয়ে দেন।
যশোর-৬ আসনে প্রতিটি গ্রামে,পাড়ায় অলিতে গলিতে তার চেনা মুখটা আজ অনেকের ভরসার নাম।
তিনি রাজনীতি করেন,কিন্তু কখনো রাজনীতির মোড়কে নিজেকে লুকিয়ে রাখেন না।হাসি মুখে সকলের সাথে কুশল বিনিময় করেন।মানুষের সুখ দুঃখের কথা শুনে সহানুভুতির হাত বাড়িয়ে দেন।এই মানবিক দিকটায় তাকে রাজনীতির সাধারণ ধারা থেকে আলাদা করে দেয়।আবুল হোসেন আজাদ মনে করেন, রাজনীতি মানে, মানুষকে ব্যাবহার করা নয়, সাধারণ মানুষের জন্য নিজে ব্যাবহার হওয়া।
এক জন আবুল হোসেন আজাদ এমন নেতা, যিনি বিগত ১৬,১৭ বছর ফ্যসিস সরকারের বিরুদ্ধে একা কেশবপুরে নেতৃত্ব দিয়ে সকল নেতা কর্মীদের আগলে রেখেছেন,নেতা কর্মী গ্রেফতার হলে তাকে জামিন করানো,তার সংসার পর্যন্ত তিনি দেখভাল করেছেন।যখন সারা দেশে বিরোধী দলের নেতারা সভা-সমাবেশ করতে ভয় পেত তখনও তিনি কেশবপুরে গুটি কয়েক নেতা কর্মী নিয়ে সভা -সমাবেশ করেছেন।এখন কেশবপুরে প্রতিটি গ্রমের সাধারণ জনগণের ও নেতা কর্মীদের আস্তার জায়গা করে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন।
Leave a Reply