মোহাম্মদ মিজান খান
হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
নবীগঞ্জ উপজেলার ১৩নং পানিউমদা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা পলাতক ব্রজ গোপাল রায় ও তার সহপাঠী এখনো গ্রেফতার হচ্ছে না কেনো তা নিয়ে জনসাধারণ আইনের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করছে।জানা যায় ব্রজ গোপাল রায় বাড়িতেই অবস্থান করছে।ডেভিল হান্ড কি নবীগঞ্জের প্রশাসনের নিরবতা মাধ্যম।যদি তাই না হবে এখন পর্যন্ত এদেরকে গ্রেফতার কেন করা হচ্ছে না সাধারণ জনগণের প্রশ্ন।৫ই আগস্ট যারা ছাত্রদের উপর হামলা করার জন্য ওত পেতে ছিল যা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিওর মাধ্যমে সারা বাংলাদেশের মানুষ দেখেছে অথচ প্রশাসনীয়ভাবে এদের বিরুদ্ধে কোন প্রকার পদক্ষেপ নেওয়া হয় নাই তাছাড়া ব্রজ গোপাল রায়ের বিরুদ্ধে হবিগঞ্জ জেলা আদালতে জাল-জালিয়াতি মামলা হয় এতে ১৩নং পানিউমদা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পানিউমদা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ইজাজুর রহমান সহ ৯জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়,এতে জানা যায় পলাতক ব্রজ গোপাল ও তার সাথের আসামি ২০১৩ সালে মৃত রুস্মত উল্লাহ সম্পতি একটি ভূয়া ওয়ারিশান বানিয়ে উনার সম্পতি আত্মসাৎ করে পলাতক ব্রজ গোপাল রায়,মৃত রুস্মত উল্লাহ ২ সন্তান দেখিয়ে একটি ওয়ারিশান ইজাজুর চেয়ারম্যান সৃষ্টি করে ও রুস্মত উল্লাহ এক সন্তানকে অবিবাহিত অবস্থায় মৃত দেখান ব্রজ গোপাল ও ইজাজুর চেয়ারম্যান প্রকৃতপক্ষে রুস্মত উল্লাহ ২ ছেলে ৪ মেয়ে।অবিবাহিত অবস্থায় যে মারা যায় দেখানো হয় তার ২ ছেলে ১ মেয়ে আছে।মামলাটি আদালত হবিগঞ্জ (পিবিআই)কে তদন্তের জন্য দেওয়া হয়,এদিকে পলাতক ব্রজ গোপাল রায়কে গ্রেফতার করছে না পুলিশ।প্রশাসন চুপ থাকায় ছাত্র সমাজ তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ও তাদেরকে গ্রেফতার করার জন্য আহ্বান জানিয়েছে। ব্রজ গোপাল রায়ের ভাতিজা উজ্জ্বল রায় পুলিশের চাকরি করার সুবাদে এখন পর্যন্ত তাকে গ্রেফতার করা হয় নাই।তাহলে কি ভাতিজা পুলিশ হওয়ায় এখনো গ্রেফতার হচ্ছে না জনসাধারণের প্রশ্ন।ঘটনা সূত্রে জানা যায়, ব্রজ গোপাল রায় একজন সোনা চালান কারি অনেক বার সোনা নিয়ে বর্ডারে ধরা পরে দলীয়ক্ষমতা ও টাকা দিয়ে বার বার ছাড়া পেয়ে যেত।এছাড়াও ব্রজ গোপাল রায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ছাত্রদের বিপক্ষে আন্দোলনের বাঁধা সৃষ্টি করে ফলে ছাত্ররা রাজপথে নামলে তাদের আঘাত করার হুমকি দেয় যার সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিওতে দেখা যায় ।ছাত্রদের আন্দোলন নষ্ট করার পায়তারা করে। তালিকাভুক্ত আসামি হওয়ার পরও ঘুরে বেড়াচ্ছে ঘটনা সূত্রে জানা যায় ব্রজ গোপাল রায় বড় বড় আওয়ামী লীগের নেতাদের মোটা অংকের টাকা দিয়ে তার অবৈধ কার্যকলাপ করতো মানুষের জমি অবৈধ ভাবে দখল করে নিত।প্রশাসনীয় ভাবে ব্রজ গোপাল রায়কে দূর্নীতির যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া ও অতি দ্রুত গ্রেফতার করার জন্য এলাকাবাসী ও ছাত্রসমাজ আহবান জানিয়েছে
প্রকাশক ও সম্পাদক : বাহাদুর চৌধুরী মোবাইল: ০১৩২৩০০২৩৭৭
সহসম্পাদক : মেহেদী হাসান হৃদয় মোবাইল:০১৬১০০৯৩৬২২
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যলয়ঃ চৌধুরী কমপ্লেক্স, চেয়ারম্যান বাজার, চরফ্যাশন, ভোলা ।
মোবাইলঃ০১৩২৩০০২৩৭৭ ইমেইলঃ mh01610093622@gmail.com T.L.No:183 T.I.N:534926870539